1. riajul.kst1@gmail.com : riajul :
  2. riajul.kst@gmail.com : riajul.kst@gmail.com :
মঙ্গলবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৭:৪৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :

ঝিনাইদহে স্বাস্থ্য বিধির তোয়াক্কা নেই, দোকানে-দোকানে উপচে পড়া ভীড়

Reporter Name
  • আপডেট টাইম : শনিবার, ১৬ মে, ২০২০
  • ১৭৯ বার নিউজটি পড়া হয়েছে

ঝিনাইদহ প্রতিনিধি : করোনার কারণে বন্ধ ছিল দোকান-পাট, ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান। গত ১০ মে থেকে সীমিত আকারে সারাদেশের ন্যায় ঝিনাইদহেও শপিংমল, বিপনী বিতাণ খুলে দেয়া হয়। ঘোষনা দেওয়ার পর থেকেই জেলা শহরসহ বিভিন্ন উপজেলায় স্বাস্থ্য বিধি না মেনে বেঁচা-কেনা করছেন ক্রেতা-বিক্রেতারা। এতে করোনার সংক্রমের ঝুঁকি দিন দিন বাড়ছে। জানা যায়, গত ১০ মে থেকে ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার ঘোষনা দেওয়া হয়। কিন্তু ৮ মে থেকে ঝিনাইদহে শুরু হয় বেঁচা-কেনা। সীমিত আকারে বলা হলেও পুরোদমে খুলতে শুরু করে দোকান পাট। প্রতিদিন সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত শহরের কেপি বসু সড়ক, মসজিদ মার্কেট, মুন্সী মার্কেটের দোকানগুলোতে পোশাক কিনতে ভীড় করছে নানা শ্রেণী পেশার মানুষ।সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, স্বাস্থ্য বিধি না মেনে বেঁচা-কেনা করছে তারা। সামাজিক দুরত্ব না মেনে দোকানে পাশা-পাশি বসে পোশাক কিনছেন ক্রেতারা। অনেক দোকানে মাস্ক ও হ্যান্ডগ্লাভস পরছেন না ক্রেতারা।শহরের কেপি বসু সড়কে পোশাক কিনতে আসা কুরবান আলী বলেন, দীর্ঘদিন মার্কেট বন্ধ থাকায় জরুরী অনেক কিছুই কিনতে পারেন নি। এ কারণে বাধ্য হয়ে শহরের এসেছেন নিজের ব্যবহারি এবং দোকানের কিছু মালামাল কিনতে। আরাপপুর থেকে আসা শাহিন আলম বলেন, আর কদিন পরেই ঈদ। বুঝতে পারছি মার্কেটে আসা স্বাস্থ্যের বিপদজনক। কিছু তো করার নেই। হলিধানী গ্রামের জহুরা বেগম বলেন বাচ্চাদের কেনাকাটার জন্য মার্কেটে এসেছি। বাচ্চাদের কে বোঝানো খুব কষ্টের। বাচ্চারা করোনা বোঝে না। তাদের ঈদের নতুন জামা কাপড় চাই। তাই বাধ্য হয়ে কেনাকাটা করতে এসেছি। খুব ভয় পাচ্ছি মার্কেটের যে পরিস্থিতি খুব ভিড়। এ ব্যাপারে ঝিনাইদহ সিভিল সার্জন অফিসের মেডিকেল অফিসার ও করোনা সেলের মূখপাত্র ডা : প্রসেনজিৎ বিশ্বাস পার্থ বলেন, সামাজিক দুরত্ব বজায় না রেখে দোকানে কেনা-বেঁচা করলে করোনার সংক্রমনের ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি। দোকানগুলোতে যদি স্বাস্থ্য বিধি মেনে ক্রয়-বিক্রয় করা হয় তাহলে কিছুটা হলেও বাঁচা সম্ভব। ঝিনাইদহ দোকান মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মনোয়ারুল ইসলাম মন্টু বলেন, গত বছর ৬ হাজার ব্যবসায়ী প্রায় ৫০ কোটি টাকার ব্যবসায় করেছেন। এ বছর করোনার কারণে বেচা-বিক্রি কম। ১০ তারিখ থেকে আজ পর্যন্ত যা বিক্রি হয়েছে তাতে ব্যবসায়ীরা কিছুটা হলেও লাভ করেছেন। এখন জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান বন্ধ করলেও আমাদের কোন বাঁধা থাকবে না।

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো খবর ....

All rights reserved © 2020 tajasangbad.com
Design & Developed BY Anamul Rasel
x
error: Content is protected !!