তারেক, কুষ্টিয়া : কুষ্টিয়া জেলার দৌলতপুর থানাধীন খলিসাকুন্ডি গ্রামের মৃত গিয়াস উদ্দিন এর ছেলে মিলনের সাথে একই জেলা ও থানাধীন নওদাপাড়া গ্রামের এনদাদুল মেয়ে ত্রিরিনা এর সাথে প্রায় ১৫ বছর আগে পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। দাম্পত্য জীবনে ১ ছেলে ও ১ মেয়ে সন্তান জন্মগ্রহণ করে। স্ত্রী ও ছেলে মেয়েদের কথা চিন্তা করে এবং সুখের সংসারে জন্য কাতার নামক বিদেশে ৩ বছরে জন্য পারি দেয় মিলন।
মিলনের অভিভাবক জানান মিলন উন্নয়নের জন্য কাতার যান ধার দেনা করে। কাতারের মেয়াদ শেষে দেশে ফেরত আসে ৪ মাস আগে। ধার দেনা পরিশোধের জন্য অর্থ নিয়ে আসেন বাংলাদেশে। মিলন শ^শুরালয়ে বেড়াতে গেলে বিদেশ থেকে উপাজনকৃত টাকা মিলনের স্ত্রী তিরিনা চায়। মিলন উক্ত টাকা দিতে অস্বীকার করায় মিলনের স্ত্রী তিরিনা শ^শুর এনডাদুল ও সালা মিলন একত্রে হয়ে তার স্বামী আজ সোমবার বিকাল ৪ টার সময় কাতলামারী বড় গাংদিয়া মিলনকে মারধর করে মিলনের দুপা জখম করে। মিলনের চিৎকার স্থানীয় লোকজন ঘটনাস্থলে আসলে মিলনকে উদ্ধার ও চিকিৎসার কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে। তবে মিলনের অবস্থা আশংকাজনক বলে জানিয়েছেন তার পরিবারের সদস্যরা এবং মিলনের কাছে থাকা নগদ টাকা তারা লুট করে নিয়েছে মিলনের স্ত্রী ও স্ত্রীর পিতা এমদাদুল।
এ বিষয়ে মিলনের সাথে কথা বলতে চাইলে সে গুরুত্ব জখম প্রাপ্ত হওয়ায় তার সাথে কথা বলা সম্ভব হয়নি।
তারা আরও জানান বিষয়ে এখন পর্যন্ত মামলা করেনি। তবে মামলার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন তার পরিবার। এ বিষয়ে প্রশাসনের সদয় দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন অভিভাবকরা।