1. riajul.kst1@gmail.com : riajul :
  2. riajul.kst@gmail.com : riajul.kst@gmail.com :
শুক্রবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৯:২১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :

১৩৬ রাইস মিলের মালিককে কালো তালিকাভুক্তির নোটিশ প্রদান

Reporter Name
  • আপডেট টাইম : শনিবার, ৩ অক্টোবর, ২০২০
  • ২৯৪ বার নিউজটি পড়া হয়েছে

স্টাফ রিপোর্টার, ঝিনাইদহঃ সরকারের সঙ্গে চাল সরবরাহের চুক্তি করার পরও সরকারি ক্রয় কেন্দ্র চাল বিক্রি না করায় ঝিনাইদহ জেলায় ১৩৬ রাইস মিল মালিককে কালো তালিকাভুক্ত ও লাইসেন্স বাতিলের নোটিশ দেওয়া হয়েছে। ঝিনাইদহ জেলা খাদ্য দপ্তর সূত্রে জানা যায়, ঝিনাইদহ জেলায় লাইসেন্সভুক্ত রাইচ মিলের সংখ্যা ৪৪০ টি। এর মধ্যে বোরো সংগ্রহ অভিযান কালে সরকারি ধান চাল ক্রয় কেন্দ্রে চাল সরবরাহের চুক্তি করে ৪৩৫টি মিল। আড়াই’শ রাইস মিল চুক্তিমত চাল সরবরাহ করে। ৪৯টি মিল চুক্তির আংশিক চাল সরবরাহ করে। ১৩৬টি মিল মোটেও চাল সরবরাহ করেনি। জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক শেখ আনোয়ার করিম জানান, যারা চুক্তি অনুযায়ী চাল সরবরাহ করেনি তাদেরকে কালো তালিকা ভুক্তি ও লাইসেন্স বাতিলের নোটিশ দেওয়া হয়েছে। আর যারা আংশিক সরবরাহ করেছে তাদের কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। চুক্তি ভঙ্গের জন্য তাদের জামানতের টাকা বাজেয়াপ্ত করা হবে বলে তিনি জানান। বোরো মৌসুমে ঝিনাইদহ জেলায় ১৭ হাজার ৬২২ টন চাল ও ১৪ হাজার ১৪২ টন ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা। চালের প্রতি কেজি সংগ্রহ মূল্য ছিল ৩৬ টাকা এবং ধানের ছিল ২৬ টাকা। বোরো ধান উঠার পর প্রতি কেজি মোটা চালের দাম ছিল ৩৮ টাকা থেকে ৪০ টাকা। ধান উঠার পর কয়েক দিন ধানের প্রতি মনের দাম ৯০০ টাকা ছিল। এরপর হাজার টাকা ছাড়িয়ে যায়। তখন কোন চাষি ধান নিয়ে সরকারি ক্রয় কেন্দ্রের দুয়ার মাড়াই না। ঝিনাইদহ জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক শেখ আনোয়ার করিম জানান, ১০ হাজার ৫২ টন চাল ও ১ হাজার ৩৫৩ টন ধান সংগ্রহ সম্ভব হয়েছে। ঝিনাইদহ জেলা রাইস মিল মালিক সমিতির সম্পাদক বিকাশ বিশ্বাস জানান, সরকারি ক্রয় কেন্দ্রে চাল বিক্রি করে মিল মালিকদের কেজি প্রতি ৪ টাকা থেকে ৮ টাকা পর্যন্ত লোকসান হয়েছে।

 

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো খবর ....

All rights reserved © 2020 tajasangbad.com
Design & Developed BY Anamul Rasel
x
error: Content is protected !!