1. riajul.kst1@gmail.com : riajul :
  2. riajul.kst@gmail.com : riajul.kst@gmail.com :
বৃহস্পতিবার, ০১ জুন ২০২৩, ০৯:৫৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :

হঠাৎ করেই ছাত্রীদের কাছে  টাকা পরিশোধের জন্য  কুষ্টিয়া মহিলা কলেজে নোটিশ

Reporter Name
  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ২২ অক্টোবর, ২০২০
  • ২৯৬ বার নিউজটি পড়া হয়েছে

কুষ্টিয়া প্রতিনিধি: কুষ্টিয়া সরকারি মহিলা কলেজে ভয়াবহ করোনা ভাইরাসের কারণে গত এপ্রিল থেকেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পুরোপুরি বন্ধ ঘোষণার কারণে হোস্টেল বন্ধ রয়েছে। বর্তমানেও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও হোস্টেল বন্ধ রয়েছে। এরই মধ্যে গত ১৩ অক্টোবর হঠাৎ করেই ৫ হাজার ৪ টাকা পরিশোধের নোটিশ ধরিয়ে দিয়েছে কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. সফিকুর রহমান খান। গত অর্থবছরে জুন পযর্ন্ত টাকা অগ্রিম পরিশোধ ছিলো শিক্ষার্থীদের। করোনার কারণে বন্ধ থাকলেও গত জুলাই থেকে হোস্টেলে সিটভাড়া, বিদ্যুৎ বিল, বাবুর্চি, সুইপার, নাইটগার্ট ও অন্যান্য কর্মচারীদের খরচের জন্য শিক্ষার্থীদের উপর এই টাকা পরিশোধের জন্য চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
যার ফলে হঠাৎ করেই বাসাবাড়িতে অবস্থানকালে বিপদে পড়েছে শিক্ষার্থী ও তার অভিভাবকেরা। হোস্টেলে না থেকেও টাকা পরিশোধ করতে হবে এ কারণে শিক্ষার্থী ও অভিভাবক ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও গুঞ্জণ শুরু হয়েছে। করোনায় হোস্টেল বন্ধ তবুও টাকার জন্য নোটিশ শিরোনামে কয়েকটি গণমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হলে আরো টনক নড়ে ওঠে সবার। কুষ্টিয়া সরকারি মহিলা কলেজের কয়েকজন শিক্ষক, কর্মচারী ও হোস্টেলে সিট আছে এমন শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বলে জানা গেছে যে, করোনার কারণে টুটাল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানই প্রকতপক্ষে বন্ধ রয়েছে। প্রথমদিকে কিছুদিন করোনার ভয়াবহতার কারণে অফিসও বন্ধ ছিলো। পরবতীতে শুধু অফিস ও অনলাইন ক্লাস কার্যক্রম চলমান রয়েছে। এখনও কলেজ খোলার সরকারি কোন নোটিশ দেওয়া হয়নি কিন্তু অধ্যক্ষ হোস্টেল সুপারের সাথে পরামর্শ করেই বড় অংকের টাকার জন্য নোটিশ দিয়েছেন। প্রকৃতপক্ষে হোস্টেলে এখন কোন বাবুর্চি নেই। যেহেতু হোস্টেল ফাকা সেহেতু বিদ্যুৎ বিল শুধু মিনিমাম চার্জ এবং সুইপার খরচের তো প্রশ্নই আসে না। নাম প্রকাশ না করার শর্তে কলেজের এক কর্মচারী জানান, অধ্যক্ষ ব্যক্তিগতভাবে টাকা উঠানোর ফন্দি এটেছেন। তিনি টাকা ছাড়া কিছু বোঝেন না। এই টাকা বিভিন্নখাতে খরচ দেখিয়ে তিনি বিল তৈরি করবেন। এ বিষয়ে গত ২০ অক্টোবর। কুষ্টিয়া সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. সফিকুর রহমান খানের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘সুইপার, বাবুর্চি ও নাইট গার্ডের বেতন দেওয়ার জন্যই এ নোটিশ দেওয়া হয়েছে।যদি কেউ না থাকে ওরা চলে যাক।নতুন ছাত্রী আসলে আমরা তাদের সিট দিব।

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো খবর ....

All rights reserved © 2020 tajasangbad.com
Design & Developed BY Anamul Rasel
x