1. riajul.kst1@gmail.com : riajul :
  2. riajul.kst@gmail.com : riajul.kst@gmail.com :
শনিবার, ২৫ মার্চ ২০২৩, ০৬:৩৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বিজিবি অভিযানে মেহেরপুর সীমান্তে মাদকদ্রবসহ আটক-১ কুমারত্ব রেকর্ড ভাঙলেন ৭০  বছর বয়সে বিয়ে করে ভেড়ামায়ায় ফুপাতো ভাইকে বাঁচাতে গিয়ে পানিতে ডুবে ছাত্রের মৃত্যু আগামীকাল থেকে আর কিশোর গ্যাং শব্দটি শুনতে চাই না কুষ্টিয়ায় মাহবুবউল আলম হানিফ কুষ্টিয়ায় নয় বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ, ধর্ষণকারী পলাতক কুষ্টিয়ায় ১০ কেজি গাঁজাসহ নারী আটক ধান-চালের ব্যবসা করতে পারবে না অবৈধ ব্যবসায়ীরা : খাদ্যমন্ত্রী নীল ছবি চলল টানা ৩ মিনিট রেলস্টেশনের টিভিতে হঠাৎ বিএনপির ১০ দফা দাবী নিয়ে সরকার ও জনগণ এখন ভাবছে না, তাদের দাবী তাদের কাছে রাখুক : কুষ্টিয়ায় মাহবুবউল আলম হানিফ পুলিশের অভিযানে চোরাই মোটরসাইকেল সহ দুইজন গ্রেফতার

প্রস্রাব ধরে রাখতে না পারার সমস্যা : প্রতিরোধে করণীয়

Reporter Name
  • আপডেট টাইম : শনিবার, ১৯ মার্চ, ২০২২
  • ২০৩ বার নিউজটি পড়া হয়েছে

অনলাইন ডেস্ক : প্রস্রাব ধরে রাখতে না পারার সমস্যা প্রতিরোধে করণীয় বিষয়ে কথা বলেছেন ডা. তাজকেরা সুলতানা চৌধুরী। প্রস্রাব আটকে রাখতে না পারার সমস্যায় অনেকেই ভোগেন। বিশেষ করে প্রবীণ নারীদের এ সমস্যা হতে বেশি দেখা যায়।

তবে সমস্যাটি প্রতিরোধযোগ্য।

প্রশ্ন : প্রতিরোধের ক্ষেত্রে করণীয় কী?
উত্তর : গর্ভাবস্থা যখন শেষ হবে, দুই ভাবে হতে পারে। একটি স্বাভাবিক প্রস্রব। আরেকটি হলো, তার অন্যান্য সমস্যার জন্য তাকে সিজারিয়ান সেকশন করা যেতে পারে। বাংলাদেশে এর অনেক বেশি গবেষণা আমরা করতে পারিনি। তবে উন্নত বিশ্বে অনেক গবেষণায় পাওয়া গেছে, যে সিজারিয়ান সেকশন ডেলিভারিতে প্যালভিক ডায়াফার্মের অসুবিধা কম হয়। এতে পরে প্রস্রাবটা কম ঝড়ে। এটা কেন হয়? কারণ, সিজারিয়ান সেকশনে তার বার্থ ট্রমাটা কম হয়।

যেহেতু একটি অপারেশন হয়েছে, সে সাত থেকে ১০ দিন হয়তো কোনো কাজ করে না, এতে তাদের তলপেটে মেদ জমতে থাকে। এটা প্রচলিত। তখন যদি সে সঙ্গে সঙ্গে ব্যায়াম করে না ঠিক করে—দেখা যায়, সেটি তার জন্য বাড়তি ঝুঁকির বিষয় হয়ে যায়।

আবার অন্যদিকে দেখা যায়, স্বাভাবিক প্রসবের মায়েরা কিন্তু হাঁটা-চলা ভালোভাবে করে। স্বাভাবিক প্রসবের খারাপ দিক হলো, এর যে প্রক্রিয়াটা, কারো যদি দীর্ঘক্ষণ লাগে, তার বার্থ ক্যানেলের মধ্যে প্রস্রাবের যে রাস্তাটা থাকে, এসব জায়গায় আঘাত লাগে। ছিঁড়ে গেল বা ব্যথা পেল, তা কিন্তু নয়। চাপ পেয়ে একটি আঘাত পায়। এটি শেষ পর্যন্ত দুই থেকে তিন সপ্তাহ লাগে সে আঘাত প্রকাশিত হতে। এবং ঠিক হতে আরো সময় লাগে। কিন্তু মায়ের তো স্বাভাবিক প্রসব হয়ে গেল। সে তখন তার বাচ্চার যত্নে লেগে যায়। পরে ব্যায়াম করা বা পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার বিষয়টি করা হয় না। প্রসবের পর মায়ের যত্নটা আসলে খুব জরুরি। এখানে চিকিৎসক, নার্স, রোগী, রোগীর আত্মীয়স্বজনের ভূমিকা রয়েছে। আমি এ চারটি পয়েন্টে ধরতে বলি।

বাচ্চার ওজন যেন কুস্তিগিরের মতো না হয়, দেখতে হবে। মাকে কাজকর্মের মধ্যে থাকতে হবে। গর্ভাবস্থার সম্পূর্ণ সময়টিতে স্বাভাবিক কাজগুলো ঠিক রাখতে হবে। আরেকটি হলো, তাকে অ্যান্টিনেটাল চেকআপে থাকতে হবে। বাচ্চা হয়ে যাওয়ার পর তাকে নিজের যত্ন নিতে হবে। সময় মতো করতে পারলে পাঁচ থেকে সাত বছর পর এর সুবিধাটা পাবে। (সূত্রঃ এনটিভি)

নিউজটি শেয়ার করুন..

এ জাতীয় আরো খবর ....

All rights reserved © 2020 tajasangbad.com
Design & Developed BY Anamul Rasel
x